
বাচ্চা নষ্ট করা ওষুধের নাম কি? প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)। আপনি ও আপনার সমস্যার কথা লিখতে পারেন অামদের ফেসবুক ফ্যানপেজে আজকের প্রশ্নঃগর্ভপাতের পরে স্তন ঝুলে গেছে স্তন গুলি পুর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হলে কি করতে হবে?
স্তন হল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শরীরে দুগ্ধ (স্তন্য) উৎপাদনকারী গ্রন্থি। স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়লিঙ্গেই স্তন থাকলেও একমাত্র স্ত্রী প্রাণীই দুগ্ধ উৎপাদনে সক্ষম। বয়ঃসন্ধিকালে অর্থাৎ যৌবনাগমনে স্ত্রী শরীরে স্তন বিকশিত হতে আরম্ভ করে এবং আকারে বৃদ্ধি পায় ও স্থুলতা লাভ করে। সাধারণত ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই স্তনপরিণতি সম্পূর্ণ হয়।। পুংশরীরে স্তন থাকলেও তা অপরিণত অবস্থাতেই থাকে এবং কয়েকটি বিরল ক্ষেত্র ব্যতীত তা থেকে দুগ্ধ নিঃসরণ হয় না। যৌবনপ্রাপ্ত স্ত্রীশরীরে পুষ্ট স্তনের আভাস প্রকটভাবে ফুটে ওঠে। প্রকৃতপক্ষে স্তন স্বেদগ্রন্থিরই বিবর্তিত রূপ। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে স্বেদগ্রন্থি বিবর্তন লাভ করে স্তনে রূপান্তরিত হয়। মানবশরীরে দু’টি স্তন থাকে কিন্তু অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বহুক্ষেত্রেই দুইয়ের অধিক স্তন পরিলক্ষিত হয়। যৌনমিলন কালে স্তন চুমু দিয়ে বিশেষ আনন্দ পাওয়া যায় ।
স্তন ঢিলা হয়ে যাওয়ার বিষয় অনেক নারী চিন্তিত হন – সন্তানকে স্তনদানের সাথে স্তনের ঢিলা হয়ে যাবার সম্পর্ক আছে কিনা? কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে স্তনদানের সাথে স্তনের আকার এবং গঠনের পরিবর্তনের কোন প্রকার নেগেটিভ সম্পর্ক নেই। মাইয়োক্লিনিক ওয়েবসাইটের মতে প্রসুতিকালীন স্তন ঝুলার কারন হলো হঠাৎ স্তনের আকার পরিবর্তন এবং পরবতীতে তা আবার স্বল্প সময় ব্যবধানে কমে যাওয়া।
পর্যায় ০১: এমন ব্রা পরুন যা আ পনার স্তনকে সম্পুর্ন সাপোর্ট দেয় লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার ব্রা অবশ্যই আপনার সাথে সাবলীল ভাবে চলতে পারে – অর্থাৎ চলার সময় আপনার ব্রা লেইস যেন কাঁধ থেকে খসে না পড়ে অথবা বন্ধনি অতিরিক্ত টাইট কিংবা অতিরিক্ত লুজ না হয়। যখন ব্রা সাইজ নেবার জন্য মাপতে যাবেন – অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার পুরাতন ব্রা পরনে থাকতে হবে এবং সে অবস্থায় স্তনের ঠিক নিচে মাপ নিচ্ছেন।
পর্যায় ০২: ব্রেষ্ট লিপ্ট সার্জারী তথা স্তন উন্নতকরন অস্ত্রোপ্রচারের মাধমে ঝুলে যাওয়া স্তনকে উন্নত করা যায়। ব্রেষ্ট লিপ্ট সার্জারীর জন্য লোকাল এনেস্থেসিয়া করে অস্ত্রপ্রচার করা হয়ে থাকে সাধারনত। এ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত ত্বক ফেলে দেয়া হয় এবং অনেকের ক্ষেত্রে নিফল/ স্তন বোঁটা এবং areola এর স্থান পরিবর্তন করা হয়। আপনি যদি সন্তানকে স্তনদান করছেন অথবা গর্ভধারন করেছেন, সেই অবস্থায় অস্ত্রপ্রচার করা উচিৎ হবে না।
বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো -feeding
পর্যায় ০৩: নিয়মিত সঠিক ব্যয়াম করলে আপনার পিকটোরিয়াল পেশী সুগঠিত থাকবে, যা আপনার স্তন সুঢৌল থাকার ঐচ্ছ্যিক সমর্থন জোগাবে। ফলমুল এবং তাজা সব্জির সমন্বয়ে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার, কম চর্বিযুক্ত খাবার এবং আঁইশ যুক্ত খাবার আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখবে যা স্তনের সুন্দর গঠনে ভুমিকা রাখবে। পক্ষান্তরে শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা ( টান টান ভাব) কমে যায় – যা স্তনের ঢিলে ভাব প্রকট করে।
পর্যায় ০৪: আপনি যদি ধুমপায়ী (প্রত্যক্ষ/ পরোক্ষ) হন তাহলে তা আজই বর্জন করুন। কারন তামাকের নিকোটিন সরাসরি বার্ধক্যকে প্রভাবিত করে এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট করে যা শরীরের অন্য অংশের মত স্তনের চামড়াকেও ঢিলে করে দেয় – ফলশ্রুতি, স্তনের ঝুলে পড়বে।
নিচের নিয়মগুলো মেনে চললে খুব সহজেই স্তন আকর্ষনীয় করা সম্ভব।
১/ স্তন বড় বা ছোট তা বুঝে নির্দিষ্ট ব্যায়াম করুণ।
২/ খুব টাইট ও নয়,আবার খুব ঢিলে ও নয় এমন ব্রা পরুন।
৩/ দিনে ২ বার প্রথমে গরম ও পরে ঠান্ডা এ ভাবে কয়েক বার পানি ঢালুন।
৪/ বড় ও মোটা স্তন যাদের তারা চর্বি বা স্নেহ জতীয় খাবার থেকে দুরে থাকুন।
৫/ স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বেশি করে দোলনা খানএবং সাতার কাটুন।
৬/ প্রতিদিন স্নানের আগে বাথরুমে ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন যাতে স্তনের পেশিতে চাপ পড়ে।
৭/ রাতে ব্রা খুলে ঘুমান।
৮/ স্তনের বোঁটার সৌন্দর্য বাড়াতে একটা খালি বোতলে গরম পানি ভরে রাখুন। এতে বোতলটা কিছুটা গরম থাকবে। এ অবস্থায় ঐ বোতলের মুখে আপনার স্তনের বোটা ঢুকিয়ে দিন। বোতল ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে রাখুন। স্তন এর বোটা বিকাশে এটি সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি।
উপরোক্ত নিয়ম ছাড়াও স্তন মালিশের মাধ্যমে স্তন সুন্দর রাখা সম্ভব-
– খাঁটি দুধের সাথে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল দিয়ে স্তনে মালিশ করুন।
মালিশ করবেন নিচের থেকে উপরের দিকে। এতে স্তনের রক্ত সঞ্চার স্বাভাবিক হবে ও সুডৌল হবে। মালিশ করার পর ঠান্ডা পানিতে স্নান করুন।
২/ খুব টাইট ও নয়,আবার খুব ঢিলে ও নয় এমন ব্রা পরুন।
৩/ দিনে ২ বার প্রথমে গরম ও পরে ঠান্ডা এ ভাবে কয়েক বার পানি ঢালুন।
৪/ বড় ও মোটা স্তন যাদের তারা চর্বি বা স্নেহ জতীয় খাবার থেকে দুরে থাকুন।
৫/ স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বেশি করে দোলনা খানএবং সাতার কাটুন।
৬/ প্রতিদিন স্নানের আগে বাথরুমে ৫ মিনিট ব্যায়াম করুন যাতে স্তনের পেশিতে চাপ পড়ে।
৭/ রাতে ব্রা খুলে ঘুমান।
৮/ স্তনের বোঁটার সৌন্দর্য বাড়াতে একটা খালি বোতলে গরম পানি ভরে রাখুন। এতে বোতলটা কিছুটা গরম থাকবে। এ অবস্থায় ঐ বোতলের মুখে আপনার স্তনের বোটা ঢুকিয়ে দিন। বোতল ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে রাখুন। স্তন এর বোটা বিকাশে এটি সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি।
উপরোক্ত নিয়ম ছাড়াও স্তন মালিশের মাধ্যমে স্তন সুন্দর রাখা সম্ভব-
– খাঁটি দুধের সাথে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল দিয়ে স্তনে মালিশ করুন।
মালিশ করবেন নিচের থেকে উপরের দিকে। এতে স্তনের রক্ত সঞ্চার স্বাভাবিক হবে ও সুডৌল হবে। মালিশ করার পর ঠান্ডা পানিতে স্নান করুন।
No comments:
Post a Comment