প্রথমে নারীদের যৌনাঙ্গ বিষয়ে হালকা আলোচনা করি। মহিলাদের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর ব্যক্তিগত কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে, প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট নারীর স্তন যুগল এক সাথে নারীর ত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্ব কালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে, নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে। পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষেও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। মেয়েরা পরিপূর্ণ বয়সে পদার্পণের সাথে সাথে বগলে ও যৌনাঙ্গের চুল আস্তে আন্তে বেড়ে ওঠে।
স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর পার্শ্ববর্তী যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার ভগাঙ্কুর। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ ভগাঙ্কুর বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর এক রকম সমান নাও হতে পারে, তবে সব নারীর ক্ষেত্রে ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম। ভগাঙ্কুর এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে একে কিটোরাল হুড।
মেয়েদের যৌনাঙ্গের চুল কাটা খুব কঠিন একটি কাজ। মেয়েদের এ নিয়ে ঝামেলা পোহাতে হয় অনেক বেশি।
মেয়েদের শরীরে বা মুখে চুল থাকবেনা এটা একটা স্বাভাবিক বিষয়। লোমশ যৌনাঙ্গ বা মুখমণ্ডল অনেক ছেলেরই তাই অপছন্দ। তারা চায় তাদের শয্যাসঙ্গিনী হবে সকল ধরনের চুল থেকে মুক্ত এবং মসৃণ ত্বকের অধিকারী। তাইতো আজকালকার মেয়েরা চেষ্টা করে সবসময়ই ক্লিন আর নরম ত্বকের অধিকারিণী হতে। মেয়েদের এই উটকো ঝামেলার যৌনাঙ্গ অপ্রয়োজনীয় লোম বা চুল থেকে পরিষ্কার রাখার ৫টি সহজ উপায়।
মেয়েদের যৌনাঙ্গের চুল কাটার সহজ উপায়
চলুন দেখি উপায়গুলো কি কিঃ
চলুন দেখি উপায়গুলো কি কিঃ
১। টুইজিং/প্লাকিংঃ টুইজিং বা প্লাকিং হল এমন একটি উপায় যার মাধ্যমে প্রতিটা চুল বা লোম একে একে তুলে আনতে হয়।
যেখানে করা উচিৎঃ মুখমণ্ডল বা যেখানে চুলের ঘনত্ব কম
স্থায়িত্বঃ ৩-৮ সপ্তাহ
যৌনাঙ্গের চুল কাটার টুইজিং বা প্লাকিং পদ্ধতি
২। শেভিং (Shaving)
রেজার বা ইলেকট্রিক রেজার ব্যবহার করে শেভিং করা যেতে পারে।
যেখানে করা উচিৎঃ শেভিং যেকোনো জায়গায় করা যেতে পারে
স্থায়িত্বঃ ১-৩ দিন
৩। ওয়াক্সিং (Waxing)
একজন কসমেটোলোজিসট গলিত মোম ত্বকের উপর ছড়িয়ে দিয়ে একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেন। মোম শুকিয়ে গেলে কাপড় উঠিয়ে ফেলেন। সাথে উঠে আসে লোম বা চুল।
যেখানে করা উচিৎঃ যেকোনো জায়গায় করা যেতে পারে
স্থায়িত্বঃ ৩-৬ সপ্তাহ
একজন কসমেটোলোজিসট গলিত মোম ত্বকের উপর ছড়িয়ে দিয়ে একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেন। মোম শুকিয়ে গেলে কাপড় উঠিয়ে ফেলেন। সাথে উঠে আসে লোম বা চুল।
যেখানে করা উচিৎঃ যেকোনো জায়গায় করা যেতে পারে
স্থায়িত্বঃ ৩-৬ সপ্তাহ
যৌনাঙ্গের চুল কাটার ওয়াক্সিং (Waxing) পদ্ধতি
৪। লেজার বা আলোক রশ্মি
একজন টেকনিসিয়ান উজ্জ্বল আলোকরশ্মি দিয়ে চুলের গোরা ধ্বংস করে দেন। এটা সবচেয়ে কার্যকর প্রক্রিয়া।
যেখানে করা উচিৎঃ যেকোনো জায়গায় করা যেতে পারে
স্থায়িত্বঃ সাধারণত ৬-১২ বার এই প্রক্রিয়া অবলম্বন করলেই চুলের কবল থেকে সম্পূর্ণরুপে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
একজন টেকনিসিয়ান উজ্জ্বল আলোকরশ্মি দিয়ে চুলের গোরা ধ্বংস করে দেন। এটা সবচেয়ে কার্যকর প্রক্রিয়া।
যেখানে করা উচিৎঃ যেকোনো জায়গায় করা যেতে পারে
স্থায়িত্বঃ সাধারণত ৬-১২ বার এই প্রক্রিয়া অবলম্বন করলেই চুলের কবল থেকে সম্পূর্ণরুপে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
যৌনাঙ্গের চুল কাটার লেজার পদ্ধতি
৫। ইলেকট্রলাইসিস
একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এক্সপার্ট একটি সুক্ষ নিডল প্রতিটি চুলের ফলিকলে ঢুকিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত করে গোরা নষ্ট করে দেন।
যেখানে করা উচিৎঃ অনেক দীর্ঘ এই প্রক্রিয়া কম চুল বিশিষ্ট এলাকায় করা ভালো।
একজন প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এক্সপার্ট একটি সুক্ষ নিডল প্রতিটি চুলের ফলিকলে ঢুকিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত করে গোরা নষ্ট করে দেন।
যেখানে করা উচিৎঃ অনেক দীর্ঘ এই প্রক্রিয়া কম চুল বিশিষ্ট এলাকায় করা ভালো।
তাতে কম সময়েই কর্ম সম্পাদন হয়।
স্থায়িত্বঃ পুরোপুরি চুল না চলে যাওয়া পর্যন্ত ১-২ সপ্তাহ পর পরই ইলেকট্রলাইসিস (Electrolysis) করতে হয়।
No comments:
Post a Comment