
ইসলামে দৃষ্টিতে যেসব সেক্স নিষিদ্ধ
লেখাটি লিখবো কিনা এ নিয়ে দুমিনিট ভাবছি। কারণ জ্ঞানীরা বলে গেছেন, “ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।“ ইদানীং নারী পুরুষের বিবাহিত সেক্সুয়াল লাইফ এ কিছু কিছু সমস্যা প্রকট আকারে সামনে চলে এসেছে। বিবাহিত জীবন গড়াচ্ছে ডিভোর্স পর্যন্ত। অস্বাভাবিক সেক্সুয়াল লাইফের বলি হিসেবে মহিলারা মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা পি , আই , ডিতে ভুগছেন। মেডিকেল ট্রিটমেন্ট ফেইলুরের পর সার্জারি করেও শেষ রক্ষা হয়না। ব্যথা ময় এক জীবন বয়ে বেড়ান।
পুরুষ নারী নির্বিশেষে যৌন বাহিত অসুখবিসুখ তো আছেই। আর মনের উপর যে ভয়াবহ চাপ পড়ে মেন্টাল ট্রমা তৈরি হয় সে প্রসঙ্গ নাই বা বললাম, মনের ব্যাপারটাতো অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকে যায়।
কথা হল, একজন কনজারভেটিভ আর নতুন প্র্যাকটিসিং মুসলিম সর্বোপরি একজন ডাক্তার হিসেবে সমস্যাগুলো দেখে, রবি গুরুর ব্রজেশ্বরের মত জঞ্জাল দেখে পাশ কাটিয়ে চলে যাব, নাকি সুকান্তের মত,“ প্রাণ পণে সরাব জঞ্জাল“?!?
আসলে সময় এসেছে কিছু কিছু ব্যাপারে শালীনতার মধ্য থেকেই আলোচনা করার। কারণ আমরা অনেক কিছুই জানিনা। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এমন, দীর্ঘ ১২ বছর পড়াশুনা করে এইচ, এস, সি পাশ দিলেও কেউ না পারে ইহকালে রুটি রোজগারের ব্যবস্থা করতে, আর না হয় তার নৈতিক জ্ঞান, যা দিয়ে সে বাকি জীবন সঠিক ভাবে চলার দিক নির্দেশনা পাবে। মাছি মারা কেরানী ছাড়া আর কিছুই হতে পারিনা আমরা; পরবর্তী উচ্চশিক্ষায় ও নৈতিক বিষয়টি কোন স্থান পায়না। তাই জ্ঞানের অভাব শিক্ষাব্যবস্থার দৈন্যতার উপরেই বর্তায়।
তবুও একটি আশাবাদী কথা দিয়েই শুরু করি। আপনি কি জানেন? মুসলিমদের সেক্সুয়াল লাইফকে মেডিকেলে খুবই এপ্রিশিয়েট করা হয়। গাইনি মেডিকেল বই এ মুসলিম সেক্সুয়াল বিহেভিয়ারের প্রশংসা করে লেখা থাকে, “মুসলিম ছেলেদের সারকামসেশন (মুসলমানি) করা থাকে তাই তাদের স্ত্রীর অমুক অসুখ কম হয়। অথবা সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স এ মুসলিম রা অমুক নিয়মটি ফলো করে তাই তাদের অমুক অসুখটি কম হয়।“
“মুসলিমদের কি সেক্সের আলাদা নিয়ম আছে?!? “ ঝট করে প্রশ্নটি মনে জাগে।
আমার পরম শ্রদ্ধেয় সার্জারির প্রফেসরের উক্তি মনে পড়ে গেলো । সদা হাস্যময়ী স্যার বলেছিলেন , “ Breast feeding (নবজাতকের মায়ের দুধ পান করা ) & Sexual intercourse ( সেক্স করা) reflexly মানুষ শিখে যায় , এটা কাউকে শিখাতে হয় না । “
এখানেই কথা আছে কিন্তু। রিফলেক্সলি ঠিক জিনিসটি শিখার আগেই প্রযুক্তির অকল্যাণে বিধ্বংসী কিছু পারভার্সন ঢুকে গেছে স্বাভাবিক যৌন জীবনে ।
কিভাবে ? ইন্ডিয়ার কিছু চটি সাইট আছে ওগুলোর মূল ভিজিটর বাংলাদেশি। আর ইন্ডিয়ান ভিজিটর বাংলাদেশের ভিজিটরের অর্ধেকের ও কম । আর অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুলোর মূল ভিজিটর আসে অশালীন রগরগে সংবাদগুলো থেকে। তারা দেশে এরকম সংবাদ না পেলে বিদেশ থেকে সংবাদ আমদানি করে। লক্ষ্যকরে থাকবেন এই রোজার মাসেও ভিজিটরের লোভে সানি লিওনের সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত হয়নি। মোবাইলে মোবাইলে অশালীন ভিডিও সহজে কিনতেও পাওয়া যায় যারা নেট ইউজ করেনা তাদের সুবিধার জন্য।
তাহলে বুঝাই যায় মুসলিম প্রধান দেশ হওয়া শর্তেও পর্ণোগ্রাফী বাংলাদেশে দারুণ জনপ্রিয়। আর পর্ণো পড়ার সময় বা দেখার সময় আমাদের কয়জনের মনে থাকে, এগুলি কিন্তু গুনাহ। চোখের ব্যভিচার।
এই সহজলভ্য পর্ণো আর চটিসাইট গুলো মানুষের স্বাভাবিক যৌন জীবন কে অস্বাভাবিকতা দিয়ে রিপ্লেস করে দিয়েছে । সংসার জীবনে নেমে এসেছে অশান্তি।
“ভালবেসে স্ত্রীর দিকে তাকালেও সোয়াব” এই সব হাদিস উঠে গিয়ে এসেছে, “LOVE করে আর লাভ নেই রে পাগলা।”
মানুষ সেক্সুয়াল লাইফ নিয়ে পুরোই বেদিশা। তারা শুধু ছুটছে। “কই আমিতো পর্ণো ছবির পুরুষ বা মহিলাটির মত আনন্দে আত্মহারা হলাম না ।হয়ত আমার ওয়াইফ বা হাসবেন্ড ঠিক পারছেনা । কোথায় ? কোথায় আছে সেই সোনার হরিণ। কোথায় সেই আনন্দের ফোয়ারা? সবাই পায়, আমি পাই না কেন ?”
পুরুষ নারী নির্বিশেষে যৌন বাহিত অসুখবিসুখ তো আছেই। আর মনের উপর যে ভয়াবহ চাপ পড়ে মেন্টাল ট্রমা তৈরি হয় সে প্রসঙ্গ নাই বা বললাম, মনের ব্যাপারটাতো অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকে যায়।
কথা হল, একজন কনজারভেটিভ আর নতুন প্র্যাকটিসিং মুসলিম সর্বোপরি একজন ডাক্তার হিসেবে সমস্যাগুলো দেখে, রবি গুরুর ব্রজেশ্বরের মত জঞ্জাল দেখে পাশ কাটিয়ে চলে যাব, নাকি সুকান্তের মত,“ প্রাণ পণে সরাব জঞ্জাল“?!?
আসলে সময় এসেছে কিছু কিছু ব্যাপারে শালীনতার মধ্য থেকেই আলোচনা করার। কারণ আমরা অনেক কিছুই জানিনা। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এমন, দীর্ঘ ১২ বছর পড়াশুনা করে এইচ, এস, সি পাশ দিলেও কেউ না পারে ইহকালে রুটি রোজগারের ব্যবস্থা করতে, আর না হয় তার নৈতিক জ্ঞান, যা দিয়ে সে বাকি জীবন সঠিক ভাবে চলার দিক নির্দেশনা পাবে। মাছি মারা কেরানী ছাড়া আর কিছুই হতে পারিনা আমরা; পরবর্তী উচ্চশিক্ষায় ও নৈতিক বিষয়টি কোন স্থান পায়না। তাই জ্ঞানের অভাব শিক্ষাব্যবস্থার দৈন্যতার উপরেই বর্তায়।
তবুও একটি আশাবাদী কথা দিয়েই শুরু করি। আপনি কি জানেন? মুসলিমদের সেক্সুয়াল লাইফকে মেডিকেলে খুবই এপ্রিশিয়েট করা হয়। গাইনি মেডিকেল বই এ মুসলিম সেক্সুয়াল বিহেভিয়ারের প্রশংসা করে লেখা থাকে, “মুসলিম ছেলেদের সারকামসেশন (মুসলমানি) করা থাকে তাই তাদের স্ত্রীর অমুক অসুখ কম হয়। অথবা সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স এ মুসলিম রা অমুক নিয়মটি ফলো করে তাই তাদের অমুক অসুখটি কম হয়।“
“মুসলিমদের কি সেক্সের আলাদা নিয়ম আছে?!? “ ঝট করে প্রশ্নটি মনে জাগে।
আমার পরম শ্রদ্ধেয় সার্জারির প্রফেসরের উক্তি মনে পড়ে গেলো । সদা হাস্যময়ী স্যার বলেছিলেন , “ Breast feeding (নবজাতকের মায়ের দুধ পান করা ) & Sexual intercourse ( সেক্স করা) reflexly মানুষ শিখে যায় , এটা কাউকে শিখাতে হয় না । “
এখানেই কথা আছে কিন্তু। রিফলেক্সলি ঠিক জিনিসটি শিখার আগেই প্রযুক্তির অকল্যাণে বিধ্বংসী কিছু পারভার্সন ঢুকে গেছে স্বাভাবিক যৌন জীবনে ।
কিভাবে ? ইন্ডিয়ার কিছু চটি সাইট আছে ওগুলোর মূল ভিজিটর বাংলাদেশি। আর ইন্ডিয়ান ভিজিটর বাংলাদেশের ভিজিটরের অর্ধেকের ও কম । আর অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুলোর মূল ভিজিটর আসে অশালীন রগরগে সংবাদগুলো থেকে। তারা দেশে এরকম সংবাদ না পেলে বিদেশ থেকে সংবাদ আমদানি করে। লক্ষ্যকরে থাকবেন এই রোজার মাসেও ভিজিটরের লোভে সানি লিওনের সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত হয়নি। মোবাইলে মোবাইলে অশালীন ভিডিও সহজে কিনতেও পাওয়া যায় যারা নেট ইউজ করেনা তাদের সুবিধার জন্য।
তাহলে বুঝাই যায় মুসলিম প্রধান দেশ হওয়া শর্তেও পর্ণোগ্রাফী বাংলাদেশে দারুণ জনপ্রিয়। আর পর্ণো পড়ার সময় বা দেখার সময় আমাদের কয়জনের মনে থাকে, এগুলি কিন্তু গুনাহ। চোখের ব্যভিচার।
এই সহজলভ্য পর্ণো আর চটিসাইট গুলো মানুষের স্বাভাবিক যৌন জীবন কে অস্বাভাবিকতা দিয়ে রিপ্লেস করে দিয়েছে । সংসার জীবনে নেমে এসেছে অশান্তি।
“ভালবেসে স্ত্রীর দিকে তাকালেও সোয়াব” এই সব হাদিস উঠে গিয়ে এসেছে, “LOVE করে আর লাভ নেই রে পাগলা।”
মানুষ সেক্সুয়াল লাইফ নিয়ে পুরোই বেদিশা। তারা শুধু ছুটছে। “কই আমিতো পর্ণো ছবির পুরুষ বা মহিলাটির মত আনন্দে আত্মহারা হলাম না ।হয়ত আমার ওয়াইফ বা হাসবেন্ড ঠিক পারছেনা । কোথায় ? কোথায় আছে সেই সোনার হরিণ। কোথায় সেই আনন্দের ফোয়ারা? সবাই পায়, আমি পাই না কেন ?”
কীভাবে ওরাল সেক্সকে (oral sex ) নিরাপদ করা যায়?
বিবাহ বহির্ভূত সেক্স, হোমোসেক্সুয়ালিটি, এনাল সেক্স মহামারির মত ছড়িয়ে গেছে।
দুনিয়াতে এত মজা নিলে আখেরাত কিন্তু অন্ধকার। আজ আমরা জানবো ইসলামে সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার এ ৪ টি নিষিদ্ধ ক্ষেত্র।
EXtramerital sex
Sexual intercourse during menstruation and Puerperium
Homosexuality
Anal Sex
দুনিয়াতে এত মজা নিলে আখেরাত কিন্তু অন্ধকার। আজ আমরা জানবো ইসলামে সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার এ ৪ টি নিষিদ্ধ ক্ষেত্র।
EXtramerital sex
Sexual intercourse during menstruation and Puerperium
Homosexuality
Anal Sex
# Extramerital sex
বিবাহ বহির্ভূত সেক্স – এর কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া, মোনিলিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, জেনিটাল হার্পিস, জেনিটাল ওয়ার্টস প্রভৃতি সমস্যা আর তাদের কমপ্লিকেশন তো আছেই। সারভাইক্যাল ক্যন্সার ( জরায়ু মুখের ক্যান্সার ) যার মূল কারণ হিউমেন প্যাপিলোমা ভাইরাস তাও ট্রান্সমিট হয় । আর ঘাতক ব্যাধি এইডস তো আছেই ।
আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন , “তোমরা ব্যভিচারের নিকটেও যেওনা, কারণ এটি অশ্লীল ও মন্দ পথ।” ( সূরা বনী ইসরাইল , ৩২)
বিবাহ বহির্ভূত সেক্স – এর কারণে সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্ল্যামাইডিয়া, মোনিলিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, জেনিটাল হার্পিস, জেনিটাল ওয়ার্টস প্রভৃতি সমস্যা আর তাদের কমপ্লিকেশন তো আছেই। সারভাইক্যাল ক্যন্সার ( জরায়ু মুখের ক্যান্সার ) যার মূল কারণ হিউমেন প্যাপিলোমা ভাইরাস তাও ট্রান্সমিট হয় । আর ঘাতক ব্যাধি এইডস তো আছেই ।
আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন , “তোমরা ব্যভিচারের নিকটেও যেওনা, কারণ এটি অশ্লীল ও মন্দ পথ।” ( সূরা বনী ইসরাইল , ৩২)
# যে মুহাররামাত মহিলার সাথে যিনা করবে তার হুকুম:
যে ব্যক্তি কোন মুহররামাত (যাদেরকে বিবাহ করা হারাম) যেমন – আপন, বোন, কন্যা ও বাবার স্ত্রী ইত্যাদি এর সাথে হারাম জানা স্বর্তেও যিনা করবে তাকে হত্যা করা ফরজ।
বারা ইবনে আজেব (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন , “আমার চাচাকে ঝান্ডা উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে দেখে বললাম: কোথায় চলেছেন ? তিনি বললেন- আমাকে রাসুল করিম (সাঃ) প্রেরণ করেছেন ঐ মানুষের নিকট যে তার বাবার স্ত্রীকে বিবাহ করেছে। তিনি ( সাঃ) আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন তার গর্দান উড়িয়ে দেয়ার জন্য এবং সমস্ত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য। (সহীহ হাদিস , তিরমিজি হাদিস নং ১৩৬২ , নাসাঈ হাদিস নং ৩৩৩২)।
তাহলে ইনচেস্ট (Incest) ভর্তি পর্নো চটি সাইট গুলো আমাদের নিজেদের ঐতিহ্য বাহী মূল্যবোধ সম্পন্ন সম্পর্ক গুলোকে কোথায় নিয়ে চলেছে ?
যে ব্যক্তি কোন মুহররামাত (যাদেরকে বিবাহ করা হারাম) যেমন – আপন, বোন, কন্যা ও বাবার স্ত্রী ইত্যাদি এর সাথে হারাম জানা স্বর্তেও যিনা করবে তাকে হত্যা করা ফরজ।
বারা ইবনে আজেব (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন , “আমার চাচাকে ঝান্ডা উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে দেখে বললাম: কোথায় চলেছেন ? তিনি বললেন- আমাকে রাসুল করিম (সাঃ) প্রেরণ করেছেন ঐ মানুষের নিকট যে তার বাবার স্ত্রীকে বিবাহ করেছে। তিনি ( সাঃ) আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন তার গর্দান উড়িয়ে দেয়ার জন্য এবং সমস্ত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য। (সহীহ হাদিস , তিরমিজি হাদিস নং ১৩৬২ , নাসাঈ হাদিস নং ৩৩৩২)।
তাহলে ইনচেস্ট (Incest) ভর্তি পর্নো চটি সাইট গুলো আমাদের নিজেদের ঐতিহ্য বাহী মূল্যবোধ সম্পন্ন সম্পর্ক গুলোকে কোথায় নিয়ে চলেছে ?
# Homosexuality (সমকামিতা)
লূত (আঃ ) এর সময়ের আগে পৃথিবীতে হোমোসেক্সুয়ালিটি ছিলনা। সমকামিতা চরিত্র আর স্বভাব বিধ্বংসী এক জঘন্যতম অপরাধ ইসলামের দৃষ্টিতে। লূত (আঃ) এর জাতি এ অপকর্ম করার জন্য আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে মাটিতে ধ্বসিয়ে দিয়েছেন। তাদের উপর পাথর বৃষ্টি নিক্ষেপ করেছেন। এ ছাড়া শেষ বিচারের দিনেও তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন , “এবং আমি লূতকে পাঠিয়েছি। যখন সে নিজ জাতিকে বলল- তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে গোটা বিশ্বের কেউ করেনি ? তোমরাতো কামবশতঃ পুরুষের নিকট গমন কর মহিলাদের ছেড়ে। এবং তোমরা সীমা অতিক্রম করেছো।” [ সূরা আরাফ ৮০-৮৪ ] আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন- “অবশেষে যখন আমার আদেশ পৌঁছল, আমি উক্ত জনপদকে উপুড় করে নীচ করে দিলাম এবং তার উপর স্তরে স্তরে কাঁকর পাথর বর্ষণ করলাম। যার প্রতিটি তোমার রবের কাছে চিহ্নিত ছিল। এবং পাপিষ্ঠ দের কাছ থেকে বেশি দূরেও নয় ।” ( সুরা হূদ ৮২-৮৩)
আর রাসুল ( সাঃ ) বলেন , “তোমরা লূতের জাতির কর্ম অবস্থায় যাকে পাবে তার কর্তা এবং কর্ম উভয়কে হত্যা করবে।” ( সহীহ হাদিস আবু দাউদ হাদিস নং ৪৪৬২ , তিরমিযী হাদিস নং ১৪৫৬)
হোমোসেক্সুয়ালিটি জন্মগত ভাবে আসে, হোমোদের এমন আজব কথা তাদের নিজেদের আবিষ্কার ।
লূত (আঃ ) এর সময়ের আগে পৃথিবীতে হোমোসেক্সুয়ালিটি ছিলনা। সমকামিতা চরিত্র আর স্বভাব বিধ্বংসী এক জঘন্যতম অপরাধ ইসলামের দৃষ্টিতে। লূত (আঃ) এর জাতি এ অপকর্ম করার জন্য আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে মাটিতে ধ্বসিয়ে দিয়েছেন। তাদের উপর পাথর বৃষ্টি নিক্ষেপ করেছেন। এ ছাড়া শেষ বিচারের দিনেও তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন , “এবং আমি লূতকে পাঠিয়েছি। যখন সে নিজ জাতিকে বলল- তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে গোটা বিশ্বের কেউ করেনি ? তোমরাতো কামবশতঃ পুরুষের নিকট গমন কর মহিলাদের ছেড়ে। এবং তোমরা সীমা অতিক্রম করেছো।” [ সূরা আরাফ ৮০-৮৪ ] আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন- “অবশেষে যখন আমার আদেশ পৌঁছল, আমি উক্ত জনপদকে উপুড় করে নীচ করে দিলাম এবং তার উপর স্তরে স্তরে কাঁকর পাথর বর্ষণ করলাম। যার প্রতিটি তোমার রবের কাছে চিহ্নিত ছিল। এবং পাপিষ্ঠ দের কাছ থেকে বেশি দূরেও নয় ।” ( সুরা হূদ ৮২-৮৩)
আর রাসুল ( সাঃ ) বলেন , “তোমরা লূতের জাতির কর্ম অবস্থায় যাকে পাবে তার কর্তা এবং কর্ম উভয়কে হত্যা করবে।” ( সহীহ হাদিস আবু দাউদ হাদিস নং ৪৪৬২ , তিরমিযী হাদিস নং ১৪৫৬)
হোমোসেক্সুয়ালিটি জন্মগত ভাবে আসে, হোমোদের এমন আজব কথা তাদের নিজেদের আবিষ্কার ।
# Anal sex
Anus ( মলদ্বার ) অনেক রকম মাইক্রোওর্গানিজম দিয়ে পূর্ণ। আনহাইজিনিক সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের কারণে ফিমেল পার্টনার ভয়াবহ রকমের পি, আই , ডি তে আক্রান্ত হয়ে যায়। এনাল ফিসার, পাইলস হবার ঝুঁকি বাড়ে। এনাল স্ফিংটার এর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়।
হাদিসে আছে , “যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে এনাল সেক্স ( নিতম্বে সহবাস ) করবে আল্লাহ তার দিকে তাকাবেন না।” ( নাসাঈ আল ইশ্রাহ ২/ ৭৭- ৭৮/১ ; তিরমিযী ১/২১৮ )
হাদিসে আরো আছে , “যে ব্যক্তি স্ত্রীর সাথে নিতম্বে সহবাস করবে সে লা’নত প্রাপ্ত” ( আবু দাউদ ২১৬২ , আহমদ ২/ ৪৪৪, ৪৭৯ )
Anus ( মলদ্বার ) অনেক রকম মাইক্রোওর্গানিজম দিয়ে পূর্ণ। আনহাইজিনিক সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের কারণে ফিমেল পার্টনার ভয়াবহ রকমের পি, আই , ডি তে আক্রান্ত হয়ে যায়। এনাল ফিসার, পাইলস হবার ঝুঁকি বাড়ে। এনাল স্ফিংটার এর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়।
হাদিসে আছে , “যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর সাথে এনাল সেক্স ( নিতম্বে সহবাস ) করবে আল্লাহ তার দিকে তাকাবেন না।” ( নাসাঈ আল ইশ্রাহ ২/ ৭৭- ৭৮/১ ; তিরমিযী ১/২১৮ )
হাদিসে আরো আছে , “যে ব্যক্তি স্ত্রীর সাথে নিতম্বে সহবাস করবে সে লা’নত প্রাপ্ত” ( আবু দাউদ ২১৬২ , আহমদ ২/ ৪৪৪, ৪৭৯ )
No comments:
Post a Comment