Wednesday

কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বামী কি বুঝতে পারে?

সেক্স

প্রশ্নঃ  কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বামী কি বুঝতে পারে?


বিয়ের আগেই স্তন ঝুলে গিয়েছে, ঠিক করার উপায় কি?

উত্তরঃ আপনার এ প্রশ্নের জবাব আমরা সঠিক ভাবে প্রদান করতে পারতেছি না। কেননা এটা আপনার যোনিদ্বারের উপর নির্ভর করবে। দুই বার সঙ্গম করার ফলে আপনার যোনিপথ যদি সরু হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামী বুঝতে বাকী থাকবে না যে আপনি বিবাহের পূর্বে সঙ্গম করেছেন। কেননা কম বেশি সবাই জানে যে প্রথম সঙ্গমে স্বামী–স্ত্রীর উভয়রই কষ্ট হয়। এবং প্রত্যেক ছেলে মেয়ে জানে যে প্রথম সঙ্গমে সতিচ্ছেদ ছেড়ার কারণে সামান্য রক্তপাতও হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে পূর্বে সঙ্গম না করার কারণেও প্রথম মিলনে রক্তপাত নাও হতে পারে। কেননা খেলাধুলার কারণেও সতীচ্ছেদ ছিড়ে যেতে পারে। এটা আপনার স্বামী জানে তাহলে প্রথমে সন্দেহ নাও করতে পারে কিন্তু এটা যদি সে না জানে তাহলে আপনি প্রথমেই সন্দের তালিকায় চলে যাবেন। তারপর হচ্ছে কয়েকবার সঙ্গম করার ফলে যোনি পথ ফ্রি হয়ে যাওয়া। প্রথম কয়েকবার মিলনে পুরুষাঙ্গ যোনিপথে চলাচল করতে কিছুটা বেগ পেতে হয় কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আর থাকে। তখন যোনি পথ ফ্রি হয়ে যায় যার কারণে যোনিপথে পুরুষাঙ্গ অনায়াসে চলাচল করতে পারে। এখন এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামীকে বুঝতে বাকী থাকবে না কিন্তু এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে না হয় তা হলে হয়ত বেঁচেই গেলেন। আর যদি সে বুঝতে পারে তাহলে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। কেননা অবৈধ সম্পর্কের ফলাফল ভালো হয় না সেটা বাস্তবে প্রমাণিত। আপনার যদি ভাগ্য ভালো হয় তাহলে আপনি দুনিয়া যাত্রা থেকে হয়ত রেহায় পেতে পারেন। কিন্তু পরকালে আমানতের খেয়ানত করার জন্য আল্লাহর কাঠগড়ায় আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে। সময় তো ফুরিয়ে যায়নি? আল্লাহর কাছে ফানাহ চান নিশ্চয় আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন।


সেক্স মধ্যরাতের পর করবেন না কেন জেনে নিন

আসলে আপনারা ইসলাম আবির্ভারবের পূর্বে পুরুষদের কাছে যেমন ভোগের বস্তু ছিলেন, বর্তমানে ইসলামের বিধি বিধান না মানার কারণে পুরুষদের কাছে ভোগের বস্তুই রয়ে গেছেন। আগেকার পুরুষেরা আপনাদের কে জোর জবরদস্তি করে ভোগ করতো আর এখন বেশ্যা বাদী (নারীবাদী)দের কল্যাণে স্বেচ্ছায়ই ভোগের শিকার হচ্ছেন। আপনি যদি ইসলামের পর্দা বিধান মেনে চলতেন তাহলে আজ আপনাকে এরকম চিন্তিত হতে হতো না। আপনাকে হারাতে হতে হতো না আপনার সতীত্ব। একজন নারীর মহামূল্যবান হচ্ছে তাঁর সতীত্ব। যা একবার হারিয়ে ফেললে সারা পৃথিবীর বিনিময়ে আপনি তা ফিরে পাবেন না।
মেয়েদের ভেবে দেখার সময় হয়েছে। তারা কি বেশ্যাবাদীদের কথা শুনে সমঅধিকারের নামে নিজেদের কুমারীত্ব বিলিন করবে নাকি ইসলামের বিধান পালন করে ভোগ্যবাদী পুরুষেদের হাত থেকে নিজেদের ইজ্জত রক্ষা করবে। বোন আপনি হয়ত জানেন না যে, বর্তমান পুরুষেরাও প্রশ্ন করে তারা কি করে বুঝবে বিয়ের পূর্বে তাঁর স্ত্রী পরপুরুষদের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে কি না। আসলে তাদের মনে এরকম প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক। কেননা সে কিন্তু আপনাদের মতো মেয়েদেরকে বোকা পেয়ে ভোগ করে এসেছে। এখন সাধু সেজে কুমারী মেয়ে তালাশ করে।
এই সমস্ত পুরুষদের কথা কি বলব? এদের কাছে না আছে বোনদের সম্মান আর না আছে মায়েদের সম্মান এমন কি না আছে স্ত্রীদের সম্মান। যদি সম্মান থাকতো তাহলে মেয়েদের কে ভোগ করার পূর্বে ভাবতো এখন আমি যাকে ভোগ করতে যাচ্ছি সেও তো অন্য কারোর বোন—মা অথবা স্ত্রী। কেউ যদি আমার বোন—মা অথবা স্ত্রীকে ছল চাতুরী করে ভোগ করে তা হলে আমার কাছে কেমন লাগবে? কোনো সভ্য পুরুষের এটা সহ্য করার ক্ষমতা নেই। কিন্তু বোধ শক্তির অভাবে এই সমস্ত লম্পট পুরুষদের সহ্য করার ক্ষমতা আছে। এর চেয়ে বেশী কথা বলতে গেলেও সমস্যা। সুর উঠবে আমরা ধর্মান্ধ, আমরা মৌলবাদী, আমরা নারী অগ্রযাত্রা বিনষ্ট কারী। হ্যাঁ। আমরা ধর্মান্ধ। আমরা ধর্মান্ধ বলেই আজ পর্যন্ত আমার দ্বারা কোনো মেয়ে ভোগ্যের শিকার হয় নাই। আপনারা রেডি হন, আল্লাহর রহমতে আপনাদের মুখোশ আসতে আসতে খুলে দেওয়া হবে । তবে আপাতত বন্ধ রেখেছি।

বিয়ের আগে স্ত্রী অন্য কারো সাথে সহবাস করেছে কি না বুঝার উপায়?

সহবাস

প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)। আপনি ও আপনার সমস্যার কথা লিখতে পারেন অামদের ফেসবুক ফ্যানপেজে  আজকের প্রশ্নঃবিয়ের আগে স্ত্রী অন্য কারো সাথে সহবাস করেছে কি না বুঝার উপায়?
প্রেমের আড়ালে অবৈধ সেক্সে কুমারীত্ব হারাচ্ছে মেয়েরা। যুবকদের প্রশ্ন আমি কি করে বুঝবো বিয়ের আগে আমার স্ত্রী অন্য কারো সাথে সহবাস বা সেক্স করেছে কি না?


একটি প্রশ্ন শত শত যুবকরা করেছে। প্রশ্ন টি হলঃ আমি কিকরে বুঝবো বিয়ের আগে আমার স্ত্রী অন্য কারো সাথে সেক্স /সহবাস করেছে কিনা?। এই রকম প্রশ্ন করবেই না কেনো? কোনো স্বভ্য সমাজের স্বামীয়ই এই রকম ঘৃণাত্বক বিষয়টি মানতে পারবেনা। এমন কি কোনো স্ত্রীও অন্য মেয়ের সাথে স্বামীর নোংরামী আচরণ মানতে পারবে না। এই রকম কয়েক টি ঘটনা আমি নিজ চোখে দেখেছি। আমি অবাক হয়েছি কয়েক টি ভিডিওর কথকপন শুনে। এর ভিতর ২টি ভিডিওর কথকপন আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরতেছি।

সহবাসে স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তি দেয়ার উপায় কি? জেনে নিন

১।মামা তার ভাগ্নী কে বাসার গেটের সামনে দাড় করিয়ে বলতেছে তোর কামিজ উপরে তুল ছবি তুলবো। অথচ মামা তার ভাগ্নি কে ভিডিও করতেছে। ভাগ্নি তার মামার কথা শুনে কামিজ উপরে তুলে পেট ও এক জোড়া স্তন বের করে রাখলো। এর পর মামা তার ভাগ্নি কে বললো সেলোয়ার খুলতে।
এ কথা শুনে ভাগ্নি তার মামাকে জিঞ্জাসা করলো মামা তুমি কি আবারো ভিডিও করতেছো? মামা বললো না ছবি তুলতেছি। তারপর ভাগ্নি মামার কথায় সেলো্যার খুললো। এরপর মামা তার ভাগ্নিকে বললো পাও ২টা একটু ফাক করতে। ভাগ্নি মামার কথা শু্নে পাও ২ ফাক করলো। এবার মামা তার ক্যামেরা দিয়ে ভাগ্নির যোনির ভিডিও করতে লাগলো। ভিডিও করে মামা তার ভাগ্নিকে বললো যে সুন্দর হয়েছে। ভাগ্নি মহা খুশি হয়ে বলতে লাগলো দেখতে হবেনা কার ভাগ্নি আমি। কই দেখি?

জেনে নিন কখন সহবাস করলে বাচ্চা হয় না?

এখন চিন্তা করে করে দেখুন দেশ কত বড় ডিজিটাল হয়েছে। এর চেয়ে অবাক হওয়ার বিষয় আছে কি আমার জানা নাই। আরও অবাক এই বারো তেরো বছরের মেয়েটির বুক দেখে। অথচ সতের আঠারো বছরের আপুরা আমার কাছে জানতে চায় কি ভাবে তার ছোট বুক বড় করবে?
২। প্রেমিক প্রেমিকাকে জড়িয়ে চুম্মা দিতে লাগলো। হঠাৎ মেয়েটি কড়াভাষায় ছেলেটিকে বলতে লাগলো আমার কাপড় খুলতে কি তোমার কি কষ্ট হয়? তারপর নিজের কাপড় নিজেই সব খুলে লেংটা হইয়ে গেলো। ছেলেটি মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে সে মেয়েটিও জানে। এখন চিন্তা করে দেখুন মেয়েরা নোংরামীতে ছেলেদের চায়তে কতটুকু এগিয়ে? আমি এরকম ভিডিও দেখেছি যে প্রেমিক সহ প্রেমিকের বন্ধুরা ও একটি মেয়ের সাথে সেক্স /সহবাস করেছে । এবং তার বন্ধু ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতেছে তা মেয়ে টি দেখতেছে।

এখন চিন্তা করে দেখুন এই অতি আধুনিক ছেলে মেয়েরা কত নিচে নেমে গেছে। এখন আমার প্রশ্ন হলঃ এরা কি মানব সমাজের না কি কত্তার সমাজের? এতো ক্ষন তো ভিডিও কথার বললাম। কিন্তু যেসব ঘটনা ভিডিও হইনা? সেই সব তো আমাদের চোখের আড়ালে রয়ে যাই। এই সব নোংরামী দুনিয়ার কারো চোখে না পড়লে ও এক জনের চোখে ঠিকি পড়তেছে। সেদিন যার যার কৃত কর্মের হিসাব দিতে হবে।এবং তোমার হাত পাও দিয়ে আজ যা কিছুকি করতেছো সবই বলে দিবে কোনো কিছুই গোপন থাকবেনা।
হে পুরুষ আজকে তুমি যে মেয়েকে প্রেমের ফাদে ফেলে তার দেহকে লুটে পুটে খাচ্ছ? তার নগ্ন ভিডিও ধারন করে বাজারে প্রকাশ করতেছো? এই মেয়েটি হইতো কারো বোন না হয় কারো মেয়ে হবে। তো্মারো তো বোন আছে। বিয়ে করলে মেয়েও হবে। অন্য কেউ যদি তোমার অথবা মেয়েকে নিয়ে এই সমস্ত নোংরামী কাজ করে ? তখন তোমার কেমন লাগবে। তোমার সন্তান যখন দেখবে তুমি বিয়ের আগে অন্য মেয়ের সাথে এই নোংরামী করেছো? তখন সে তোমাকে কি ভাববে? একটু কি ভেবে দেখেছো? তুমি কেনো তোমার বোনের সম্মান নষ্ট করতেছো? তোমার কাছে তোমার বোনের অথবা মেয়ের ইজ্জত আছে? অন্য ভায়ের বা বাবার কাছেও আছে।
তুমি যদি স্বভ মানুষের ঘরে জন্ম নিয়ে থাক? তাহলে এই নোংরামীর পথ পরিহার করো। কারন তুমিও এক মায়ের পেট হতে বের হয়ে এসেছো। আবার আরেক জনের মা কে ধর্ষণ করতেছো? তোমার বিবেক গেলো কোথাই? হে নারী আজ তুমি প্রেমের আড়ালে নিজের দেহকে গোপনে অন্য কে ভোগ করতে দিচ্ছো? তুমি কি ভেবেছো সে তো্মাকে বিয়ে করবে? সে যদি তোমাকেই বিয়েই করবে? তা হলে সে তো্মার সাথে বিয়ের আগে পথে ঘাটে সেক্স / সহবাস করবে কেনো? কারন সে তো বিয়ের পরেই তো্মার সাথে এই সব করতে পারবে।
ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম সে তো্মাকে বিয়েই করবে। তা হলে সে গোপনে তো্মার নগ্ন ভিডিও ধারন করবে কেনো? এর জবাব দাও। অথবা তো্মার মা বাবা অন্য কোনো ছেলের সাথে তোমার বিয়ে দিয়ে দিল? বাসর রাতে তো্মার স্বামী যখন জানতে পারবে বিয়ের আগে তুমি অন্য কারো সাথে সেক্স /সহবাস করোছো? অথবা তো্মার গোপন নগ্ন ভিডিও ক্লিপটি তোমার স্বমীর হাতে আসবে? তখন তো্মার কি হবে একটু ভেবে দেখেছো? যত ঝাটার জুতার বারি আছে? এক টিও মাটিতে পড়বেনা সব তোমার কপালে এসে পড়বে। নিজের খাইয়া নিজের পড়ে তোমাদের কে আর কত বুঝাবো।
তা ছাড়া এই দেহের মালিক তুমি না তো্মার স্বামীর। তোমার দেহ ভোগ করার সম্পূর্ণ অধিকার তোমার স্বামীর। অন্য কারোর নাই। স্বামীর অধিকার লঙ্গন করার দ্বায়ে তো্মাকে জাহান্নামে যেতে হবে। তোমাদের চেয়ে এ দেশের মাগী ছাগীরাও অনেক ভালো । যদিও তার দেহকে টাকার বিনিময়ে সামান্য সময়ের জন্য অন্যর হাতে তুলে দেয়। তুবুও তো্মাদের মতো বিনা মূললে নিজের দেহকে অন্যকে ভোগ করতে দেয় না। এক টির মাগির দেহর দাম আছে কিন্তু তো্মার দেহর কোনো দাম নাই।
আজ যদি বাংলাদেশের নারীদের কুমাড়ীত্ব পরিক্ষা করা হয়? তা হলে শতকরা ৩০% নারীদের কুমাড়ীত্ব পাওয়া যাবে কি আমার সন্দেহ হয়। যে সমাজের নারীদের কুমাড়ীত্ব থাকেনা? সে সমাজকে মানব সমাজ বলে না পুশুর সমাজ বলে। আজ আমাকে বলতে হচ্ছে [ যিনা ব্যভিচার ভরে যাচ্ছে দেশ, কুমাড়ীত্বহীন নারী দিয়ে গড়তে যাচ্ছি ডিজিটাল বাংলাদেশ।] আমরা বাংলাদেশ কে আমেরিকার পুশু সমাজের মতো দেখতে চাই না। বরং আমরা বাংলাদেশ কে স্বভ জাতি হিসাবে দেখাতে চাই। আমেরিকার মতো হায়া লজ্জাহীন ভাবে বিশ্ববাসী কে দেখাতে চাইনা।f

মেয়েদের গোপন অঙ্গে তিল থাকলে যা হয়?

তিল

লোকজ ধারণা মানুষের শরীরে বিভিন্ন স্থানে থাকা তিল ভিন্ন ভিন্ন তাৎপর্য বহন করে। শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম তিল হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে এটা নাকি শুভ, আবার কারও ক্ষেত্রে নাকি অশুভ। তিল নিয়ে যারা চর্চা করেন তারা বলেন, এ তাৎপর্য নির্ভর করে চারটি বিষয়ের ওপর।


তিল দুর করার উপায়

শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম তিল হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে এটা নাকি শুভ, আবার কারও ক্ষেত্রে নাকি অশুভ। তিল নিয়ে যা চর্চা করেন তারাহল, তিলের আয়তন, রং, কেশময়তা ও আকার। অর্থাৎ চারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে তিলের ফলাফল। তিল খুব বেশী গাঢ় রংয়ের হলে ফল অশুভ। তিলের ওপর লোম বেশী হলে লক্ষণ অশুভ।

মুখে ত্বকে হওয়া ছোট ছোট কালো তিল দূর করার উপায় কি?

বুকে তিল
বুকের ডানদিকে তিল থাকলে অর্থ ও সুখ্যাতি দুই-ই অর্জিত হয়। এরা উদার স্বভাবের হন। তবে সতর্ক না হলে অর্জিত সম্পদ বেহাত হতে পারে। বুকের বাঁ দিকে তিল থাকলে সাফল্য অর্জন কম হলেও তা দীর্ঘায়িত হয়। এরা জীবনে খুব বড় হতে না পারলেও জীবন সুখেই কাটে। বুকের মাঝখানে তিল দুর্ভাগ্যের পরিচায়ক। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সমস্যা হতে পারে। মাঝে-মধ্যে অর্থ-কষ্টও হতে পারে।


চিবুকে তিল
চিবুকের যে কোনোদিকে তিল থাকা অতি সৌভাগ্যের লক্ষণ। চিবুকে তিলধারীরা খুব সহজে জনপ্রিয়তা পায়। রাজনীতিতে তাদের শক্ত অবস্থান হয়। পাশাপাশি তারা আর্থিক সৌভাগ্যবান হন। তারা প্রেমিক মনের হন। তবে অতিরঞ্জিত হওয়ার কারণে প্রেমিক-প্রেমিকার দূরত্ব বাড়ে।
নিতম্বে তিল
পুরুষের নিতম্বে তিল কামুক ও আবেদনময় স্বভাবের পরিচায়ক। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে তা বেশি সন্তান প্রজননের ইঙ্গিত দেয়। এরা পুরুষের চাইতেও বেশি কামুক হন। অনেক ক্ষেত্রে এ কারণটাই তাদের দাম্পত্য জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়।
গালে তিল
ডান গালে তিল সৌভাগ্যের প্রতীক। বিবাহিত জীবনে এরা খুব সুখী হয়। অপরদিকে কোনো নারীর বাঁ গালে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন নিরানন্দে কাটে। এদের কারও কারও কাছে সাফল্য ধরা দেয় ঠিকই, কিন্তু তা বহু কাঠখড় পোড়ানোর পর। ততদিনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অনেক দূর চলে যায়।
পিঠে তিল
পিঠে তিল থাকা উদারতার লক্ষণ। এরা দয়ালু ক্ষমতাবান সাহসী ও দৃঢ়চেতা হন। এরা যেমন পরামর্শ শোনেন, অন্যকে পরামর্শ দিতেও পছন্দ করেন। যুক্তিতর্কে তাদের সঙ্গে পেরে ওঠা কঠিন। আর পিঠের নিচের দিকে তিল থাকলে …. বাকী অংশটুকু পড়তে নিচে নেক্সট্ পেজে ক্লিক করুন ….

আমার বন্ধুরা সবসময় বলতো মেয়েটি ভালো না, অনেকের সাথে ওর…

ছেলেটি


প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)। আপনি ও আপনার সমস্যার কথা লিখতে পারেন অামদের ফেসবুক ফ্যানপেজে আজকের প্রশ্নঃ আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং করছি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ছোটবেলা থেকেই আমি সব স্কুলের সব ক্লাসেই ফার্স্ট বয় ছিলাম। অনেকগুলো সরকাররি বেসরকারি বৃত্তিও পেয়েছিলাম। ২০০৯ সালে এস এস সি দিলাম। গোল্ডেন জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হলাম। তখনই একটা মেয়ের প্রেমে পড়ে যাই। মেয়েটি আমার ২ বছরের জুনিয়র ছিল।


মেয়েটি আমার আত্মীয়া। সম্পর্কে সে আমার বড় ভাইয়ের শালী। ২ বছর খুব ভালোই গেছিল আমাদের। বিষয়টি পারিবারিক ভাবে জানাজানি হলে ভীষণ সমস্যায় পড়ি আমি। আমার এইচ এস সি রেজাল্ট খারাপ হলো। ৪.৬০ পয়েন্ট অর্জন করি। এত টেনশন কাজ করছিল এডমিশন টেষ্ট এর জন্যে কোন প্রস্তুতি নিতে পারিনি। ফলশ্রুতিতে কোথাও চান্স পাইনি। পরেরবার চেষ্টা করবো, ঠিক এমন সময়ে মেয়েটা নিজেই জানায় সে অন্য একটা ছেলের প্রেমে পড়েছে। আমি এতটাই ভেঙে পড়ি যে আর কোথাও পরিক্ষা দেইনি।

৬ মাসের মধ্যে ওই ছেলেটির সাথে মেয়েটির ব্রেক আপ হয়ে যায়। আবার সে আমার জীবনে ফিরে আসে। আবারো ভালোই চলছিল। এর মধ্যে একটা ফ্যামিলি ফাংশনে আমি সারারাত ওর সাথে কাটিয়েছি, কিন্তু কোন শারীরিক সম্পর্ক হয়নি আমাদের মাঝে। আমি বিয়ের আগে এ ধরনের কিছু চাচ্ছিলাম না। এর পরে আবার সে আমাকে ইগনোর করতে থাকে। পরে জানলাম অন্য একটা ছেলের সাথে ওর সম্পর্ক চলছে। আমি নিজেকে সামলে নিয়ে আবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শুরু করলাম। ফোন নাম্বার চেঞ্জ করলাম। কীভাবে যেন নাম্বার পেয়ে গেল। আমার জানামতে ওই ছেলের সাথেও ওর সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। ওর যখনি খারাপ সময় যায় তখনি আমার কাছে ফিরে আসে।

আমার বন্ধুরা সবসময় বলতো মেয়েটি ভালো না। অনেকের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে। আমি ওকে খুব বিশ্বাস করি তাই এই ব্যাপারগুলো মানি না। মেয়েটি গান করে। ওদের একটা গানের গ্রুপ আছে। আমি তাকে এসব ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে সে রেগে যায় এবং খুব বাজে ভাবে বকাঝকা করে। এখন সে চায় আমাকে বিয়ে করতে। আমার ফ্যামিলি কোনদিন মানবে না। স্ট্যাটাস গত অমিল আছে। আর তাছাড়া গানবাজনা আমার ফ্যামিলি পছন্দ করে না। এই অবস্থায় আমি কী করতে পারি? এই মেয়েটিকে বিয়ে করা আমার ঠিক হবে কিনা? এখন আমাদের মাঝে বন্ধুত্ব সম্পর্ক আছে এটা কতটা যুক্তি সংগত? এর জন্যে আমার ক্যারিয়ার ঝুঁকিপূর্ণ কিনা?

ভাইয়া, খুব স্পষ্ট করেই বলছি যে এই মেয়েটির আশেপাশে থাকলেও তোমার ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে। মেয়েটি অলরেডি তোমার লেখাপড়া নষ্ট করে দিয়েছে, ক্যারিয়ারকে ভুল পথে চালিত করেছে। তোমার মত একটি ছেলের একটি বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কথা। সেই তোমার রেজাল্ট থেকে শুরু করে মানসিকতার পর্যন্ত ক্ষতি করছে এই মেয়েটি।
একটা কথা জেনে রাখো ভাই, এই মেয়েটি মারাত্মক চালবাজ ধরণের। সে আসলেই কেবল নিজের খারাপ সময়ে তোমাকে ব্যবহার করে। আর তার আচরণ দেখে আমারও মনে হচ্ছে তোমার বন্ধুদের কথাই ঠিক। তুমি তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহী নও বলেই মেয়েটি তোমাকে এড়িয়ে চলে। এই মেয়েটি কখনো তোমাকে ভালোবাসেনি, কখনো ভালবাসবেও না। তোমার স্ট্যাটাস ওর চাইতে উঁচু বলে সে তোমাকে বিয়ে করতে চাইছে। কারণ তোমাকে বিয়ে করলে সে আরেম আয়েশের জীবন পাবে। কিন্তু লিখে রাখতে পারো যে বিয়ের পরও তার এই প্রেমের অভ্যাস ছুটবে না।

আমার বান্ধবী হঠাৎ জানতে পারে যে ছেলেটা বিবাহিত এবং তাঁর …

এমন একটি মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব কেন, কোন সম্পর্কই রাখা ঠিক না। যে মেয়ে বারবার তোমাকে ফেলে অন্য ছেলের কাছে গিয়েছে, তার সাথে কীভাবে সম্পর্ক করো তুমি? একটুও কি খারাপ লাগে না, ঘেন্না হয় না ? নিজের হাতে নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করো না। কোনভাবেই মেয়েটিকে পাত্তা দেবে না, মেয়েটির সাথে সম্পর্ক রাখবে না। তুমি নিজেকে ইউজড হতে দিচ্ছ, এই কাজটি করো না ভাইয়া, প্লিজ! তুমি একটি মেধাবী ছেলে। এই মেয়ের খপ্পর থেকে বেরিয়ে যেতে পারলে অনেক সুন্দর হবে তোমার জীবন। নিজের পরিবারের কথা ভেবে হলেও এই পথ থেকে নিজেকে সরিয়ে নাও ভাই।
পরামর্শ দিয়েছেন-
রুমানা বৈশাখী

সেদিন নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে শুধু তার খুশির জন্য আমি…

আমি

প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)। আপনি ও আপনার সমস্যার কথা লিখতে পারেন অামদের ফেসবুক ফ্যানপেজে আজকের প্রশ্নঃ সেদিন নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে শুধু তার খুশির জন্য নিজেকে তার কাছে সপে দিতে বাধ্য হই আমি।



আমি চট্টগ্রামে থাকি, class 10 তে পড়ি | চলতি বছর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় ঢাকার একটা ছেলের সাথে fb তে friendship হয়| পরিচিত হবার পর থেকেই বেশ ভাল বন্ধুত্ব তৈরি হয় আমাদের মাঝে | খুব কম সময়ের মাঝেই আমারা অনেক close হয়ে যাই | এভাবেই আমরা একে অপর কে আমাদের পারিবারিক, প্রাতিষ্ঠানিক এমনকি ব্যাক্তিগত ও গোপনীয় বিষয়গুলোও শেয়ার করতে শুরু করি | তার কাছ থেকে জানতে পারলাম, সে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র, একটা কোম্পানিতে কম্পিউটার অপরেটর হিসেবে Job করছে | এছাড়া Online-এ কাপড়ের ব্যাবসা করে | আর সবচেয়ে আশ্চর্য ও চমকে দেবার মতো তথ্য হলো সে একজন Call boy!
আমি যখন আমার গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলি আমার পুরুষাঙ্গ দিয়ে একপ্রকার পানি বের হয় এটা কি কোন সমস্যা ? জানুন এখানে
শুনে প্রথমে আমারও বিশ্বাস হয়নি, কিন্তু এটাই সত্য সে আমাকে নিজে এটা বলেছে | But এখানে বলে রাখা ভালো, সে Call boy হলেও অনেক ভালো family-র ছেলে | তার ব্যাবহারে মোটেও অভদ্র বা বাজে ছেলে মনে হয়না | অবশ্য তার এই পরিনতির জন্য তার আগের Gf দ্বায়ী, তার Gf তাকে ধোঁকা দিয়ে চলে গেছে | কিন্তু তার এতো বড় সত্য জানার পরেও আমি তার সাথে বন্ধুত্ব বজায় রাখি | কারন মিথ্যা কে আমি ঘৃনা করি | তার সততা আমাকে মুগ্ধ করে! তাই আমাদের Friend ship আরো দৃঢ় হয়! সে কখনো আমাকে নোংরা কথা বলেনি | একসময় আমি তাকে ভালোবেসে ফেলি এবং কথায় কথায় একদিন তাকে মনের কথা বলে ফেলি! But সে আমার কাছে ৬ মাস সময় চেয়ে বসে এবং বলে তার অতীত গুলোকে ভোলার জন্য সময় দরকার, আমি তার কথা মেনেও নেই | কিন্তু ছয় মাস তো দূর ছয় দিন না যেতেই চার দিনের মাথায় গিয়ে সে আমার ডাকে সাড়া দেয়!
এর ঠিক আট দিন পর আমারা Meet করি | আমাদের সম্পর্কটা আরো গভীর হয়ে ওঠে | আট দিন পর সে চট্টগ্রাম আসে | সেদিন সকাল 6am to 7:45pm এক সাথে ছিলাম | সেদিন না চাইতেও নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে শুধু তার খুশির জন্য নিজেকে তার কাছে সপে দিতে বাধ্য হই আমি! এরপর সন্ধ্যায় আমি বাসায় ফিরে আসি, আর সেও ওই রাতেই ঢাকায় ফিরে যায়| এরপর আমাদের আর দেখা হয়নি, তবে ফোনে ও fb-তে কথা হতো |

মেয়েটি কেমন তা একটি অঙ্গ দেখে বুঝে নিন?

অঙ্গ

মেয়েদের ভূষণ আসলে শরীরের একটি অঙ্গ । সেই অঙ্গই টেনে রাখে পুরুষের চোখ। আর অভিজ্ঞ পুরুষই সঠিকভাবে দেখতে পারে সেই অঙ্গ ।


যে অঙ্গটি দেখে বুঝা যায় মেয়েটি কেমন

একটি অঙ্গে অনেক কথা বলে দেয়। তাই তো মুখের আর এক নাম ‘মনের দর্পণ’। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মানুষের মুখের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে বোঝা যায় চরিত্র।
১। যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় কম চওড়া, তাঁরা পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আবার যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় বেশি চওড়া, তাঁরা জন্মগতভাবেই আত্মবিশ্বাসী।

২। চোখের উপরে থাকে ভ্রূ। কিন্তু যে মেয়ের ভ্রূ চোখ থেকে যত উপরে তার আত্মকেন্দ্রিকতা তত বেশি। সে ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দকে বেশি গুরুত্ব দেয়।
৩। দু’টি ভ্রূয়ের মধ্যে দূরত্ব দেখে বোঝা যায় তাঁর কঠিন পরিস্থিতি সহ্য ক্ষমতা কেমন। দূরত্ব যত বেশি, সহ্য ক্ষমতা তত বেশি।
৪। উপরের ঠোঁট ও নাকের মধ্যে দূরত্ব দেখে আন্দাজ করা যায় কার মধ্যে হাস্যরস কেমন। দূরত্ব যত বেশি হাস্যরস তত বেশি।
৫। উপরের ঠোঁট যত মোটা হয়, তার কথায় ও আচরণে ততই ভদ্রতা এবং মহত্ব পাওয়া যায়।
৬। যে মেয়ের চোখের পাতা যত মোটা ও কোঁকড়ানো, তার বিশ্লেষণ ক্ষমতা তত বেশি। যাঁদের চোখের পাতায় কোনও ভাঁজ নেই, তাঁরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন।
৭। চোখের মণির রং বলে দেয় অনেক কিছু। যাঁর মণির রং যত গাঢ় তাঁর মনের গভীরতা তত বেশি। তাঁর আকর্ষণ ক্ষমতাও তত বেশি।

কোনও মেয়ে আপনার প্রতি শারীরিক ভাবে আকৃষ্ট কি না বুঝার উপায়

শরিরীক


কোনও মহিলা আপনাকে গোপনে ভালবাসছেন কি না, মনে মনে তিনি আপনাকে পছন্দ করছেন কি না, কিংবা আপনার প্রতি শারীরিক আকর্ষণ অনুভব করছেন কি না, তা বুঝে নেওয়া সম্ভব সামান্য একটি লক্ষণ দেখে।

মনের গোপন কথা যতই গোপন রাখার চেষ্টা করুন না কেন, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিতে পরোক্ষে সেই ভালবাসা প্রকাশ পেয়ে যায়, এমনটাই বলে বিজ্ঞান। এবং নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের দেহেই ভালবাসার এ হেন বহিঃপ্রকাশ ঘটে থাকে। এমনকী এই সমস্ত শারীরিক পরিবর্তন সম্পর্কে যদি ওয়াকিবহাল থাকা যায়, তা হলে কোনও মানুষকে দেখে বলে দেওয়া সম্ভব, তিনি প্রেমে পড়েছেন কি না। পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে ভালবাসার এই বহিঃপ্রকাশ ঘটে আলাদা রকম ভাবে। একটি সাম্প্রতিক সমীক্ষা জানাচ্ছে, কোনও মহিলা আপনাকে গোপনে ভালবাসছেন কি না, মনে মনে তিনি আপনাকে পছন্দ করছেন কি না, কিংবা আপনার প্রতি শারীরিক আকর্ষণ অনুভব করছেন কি না, তা বুঝে নেওয়া সম্ভব সামান্য একটি লক্ষণ দেখে।
ফ্রান্সের ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিতাঁ-সুদ-এর গবেষকরা একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন, প্রেমের ফলে নারীশরীরে ঘটে যাওয়া পরিবর্তনগুলি সম্পর্কে জানার লক্ষ্যে। ৩০১ জন মহিলাকে নিয়ে চালানো হয় এই সমীক্ষা। একটি ঘরে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ওই মহিলাদের। তার পর ঘরে প্রবেশ করেন এক জন আকর্ষণীয় পুরুষ। তিনি মহিলাদের দিকে তাকিয়ে হাসেন, এবং অল্প কথাবার্তা বলেন। এর পর ওই মহিলাদের ওই পুরুষের সামনে দিয়ে হেঁটে গিয়ে কিছু দূরের অন্য একটি ঘরে যেতে বলা হয়। এক এক জন করে মহিলা সেই নির্দেশ পালন করেন। তাঁদের হেঁটে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়।


এর পর ল্যাবেরটরিতে নিয়ে গিয়ে ওই মহিলাদের মুখের লালা পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানার চেষ্টা করা হয়, কোন মহিলা ওই পুরুষকে দেখে কতটা আকৃষ্ট হয়েছেন। ৩ নম্বরের মানদণ্ড রাখা হয়। ৩০১ জন মহিলার আকর্ষণের মাত্রা ২.৯৬ থেকে ২.৩১-এর মধ্যে বিস্তৃত হয়। এর পর পরীক্ষা করে দেখা হয় মহিলাদের হেঁটে যাওয়ার রেকর্ডেড ভিডিও ফুটেজ। এবং সেই পরীক্ষার মাধ্যমেই সামনে আসে প্রকৃত সত্য।
দেখা যায়, যে সমস্ত মহিলা ওই পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন, তাঁদের হাঁটার গতি কমে গিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, হাঁটার সময়ে তাঁদের নিতম্ব অন্য সময়ের চেয়ে বেশি দুলছে। সমীক্ষকরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, কোনও মহিলা যখন কোনও পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হন, তখন তাঁদের হাঁটার গতি কমে যায়, এবং হাঁটার সময়ে নিতম্ব অন্য সময়ের চেয়ে বেশি দোলে।
কিন্তু এমনটা কেন হয়? গবেষকদলের প্রধান সেবাস্টিয়ান অঁরি-র ব্যাখ্যা, যৌন আকর্ষণের কারণে নারীশরীরের অভ্যন্তরে যে পরিবর্তন ঘটে, তার ফলেই এই পরিবর্তন দেখা যায়। এমনকী মহিলারাও শ্লথ গতিতে হাঁটা এবং নিতম্ব দোলানোকে পুরুষদের আকর্ষণ করার একটি কৌশল বলে মনে করেন, এমনটাই মনে করছেন অঁরি।

যৌন মিলনের ক্ষমতা বাড়াতে ভায়াগ্রা বানান তরমুজ দিয়ে

ভায়াগ্রা


নিত্য দিনের নানা প্রাকৃতিক কাজের মতো সেক্স স্বাভাবিক হলেও, সাধারণভাবে সেক্স নিয়ে মানুষের ‘ট্যাবু’রও অন্ত নেই, কৌতূহলেরও শেষ নেই। প্রকাশ্যে কথা বলতে বাধলেও যৌনতা বাড়াতে অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহার করেন। অনেকে আবার এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী হবে ভেবে এ কাজ থেকে বিরত থাকেন। তবে এখন ঘরে বসেই আপনি ভায়াগ্রা বানিয়ে ফেলতে পারেন। কীভাবে, জানাচ্ছি আমরা।

ভায়াগ্রা ৈতৈরীর উপায়

প্রথমে জানতে হবে ভায়াগ্রা ঠিক কী ধরনের কাজ করে মানব দেহে। এই ওষুধের মধ্যে অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি থাকে, যেমন সিট্রুলিন, লাইকোপেন প্রভৃতি। যা পুরুষদের সেক্সুয়াল পারফরম্যান্স বাড়াতে সাহায্য করে। আমাদের হাতের কাছেই এমন দুই বস্তু রয়েছে যা থেকে সহজেই অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি পাওয়া যায় এবং তাও প্রচুর পরিমাণে। প্রথমটি হল তরমুজ এবং দ্বিতীয়টি হল পাতি লেবু।



ভেষজ ভায়াগ্রা, বাড়ান যৌন জীবনের উদ্দীপনা

 তরমুজ দিয়ে ভায়াগ্রা তৈরীর প্রণলী প্রণালী :
প্রথমে তরমুজ ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। মিক্সার বা জুসারের মাধ্যমে তা ক্রাশ করে ফেলুন। তরমুজের খানিকটা সাদা অংশও এর মধ্যে দিয়ে দিন। প্রায় এক লিটার মতো এই জুস দরকার হবে। এর পর তরমুজের রস একটি পাত্রে ঢেলে তা হাল্কা আঁচে ফোটাতে থাকুন। ফুটে উঠলে একটি গোটা পাতিলেবুর রস তাতে দিয়ে দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন, পাত্রের নীচে যাতে না লেগে যায়, তার জন্য ক্রমাগত মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন। আঁচ কমিয়েই রাখুন এবং মিশ্রণটি অর্ধেক হতে দিন।
এবার আঁচ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে ভালো করে ছেঁকে একটি পরিষ্কার কাঁচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। রোজ সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার আগে ২ চামচ করে খান। যদি আপনার ওজন বেশি হয়, তবে তা ৩-৪ চামচ পর্যন্ত খান। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই এর প্রভাব বুঝতে পারবেন। সব বয়সের জন্য একদম নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই হোম মেড ভায়াগ্রা
* স্বাদ বাড়ানোর জন্য চিনি, লবণ এবং অন্যান্য মশলা ব্যবহার করলে এ উপযোগিতা কমে যায়। ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই এটা খাওয়া ভালো।

অনেকে আমার নাচ দেখে আমাকে বিছানায় পেতে চায়…


আমার


প্রতিদিনই আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের ফেসবুক ফ্যানপেজে অনেক ম্যাসেজ আসে। সব ম্যাসেজর উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না।তাই পাঠকদের কাছে প্রশ্নটির বিস্তারিত তুলে ধরা হয় (প্রশ্নকারীর নাম ও ঠিকানা গোপন রেখে)। আপনি ও আপনার সমস্যার কথা লিখতে পারেন অামদের ফেসবুক ফ্যানপেজে https://www.facebook.com/apoardoctor/ আজকের প্রশ্নঃ অনেকে আমার নাচ দেখে আমাকে বিছানায় পেতে চায়…



আমি ঢাকার একটা হোটেলে জব করি। আমাকে আমার ম্যানেজার বিভিন্ন পার্টিতে আইটেম গানে নাচ করায়………
এটুকু পড়ে আমাকে আপনারা খুব খারাপ মেয়ে ভাবছেন?? যদি তাই ভেবে থাকেন তবে একদম সত্যি ভাবছেন !! ভাবতে পারেন আমাকে খারাপ। আমি খারাপ মেয়েইতো। তবে আমি ইচ্ছা করে এই পথে আসিনি। পরিস্থিতি আমাকে আসতে বাধ্য করেছে।যাই হোক সে অনেক বড় কাহিনী। 



—আমার প্রশ্নে আসি, অনেকে আমার নাচ দেখে আমাকে বিছানায় পেতে চায়।নাচের পর তাদের সাথে আমার বিছানায় যাওয়া লাগে।২০ বছর বয়সের ছেলেদের থেকে ৫০ বছরের বাবার বয়সী- সবার সাথেই আমাকে প্রায় প্রতিদিনই রাত কাটাতে হয়।এদের মাঝে ৯০% আমার সাথে কন্ডম ছাড়াই মিলিত হয়।আমি অনেক অনুরোধ করেও এদের প্রটেকশন ইউজ করাতে পারিনা।আমার প্রশ্ন হল আমি নিজেকে কিভাবে সেভ করব? আমি প্রেগনেন্সি এভয়েড করতে পিল নিচ্ছি কিন্তু তাদেরকে কিভাবে কন্ডম ইউজ করতে রাজি করাবো? মাঝে মাঝে মনে হয় আমি এত খারাপ কেন?? নিজেকে শেষ করে দিতে মন চায়।কিন্তু পারিনা নিজের ছোট ছেলেটার জন্য।

বীর্য স্ত্রীর যোনিতে পড়লে প্রচন্ড জ্বালা করে এর কারণ কি? পড়ুন বিস্তারিত

আপনার ডক্টরের উত্তরঃ প্রটেকশন ছাড়া বাচ বিচার ছাড়াই সেক্স আপনার জীবনের জন্য চরম ঝুকির কারন হতে পারে। Sexual Transmitted Disease(STD) একমাত্র কন্ডম ই প্রতিরোধ করতে পারে। এভাবে চলতে থাকলে আপনি খুব শীগ্রই STD তে আক্রান্ত হবেন। তাই সবার আগে নিজের কথা ভাবুন , আপনার ছেলেটার কথা ভাবুন।যদি পারেন এই অন্ধকার জগত থেকে বের হয়ে আলোর পথে আসুন।

স্বামী-স্ত্রী সহবাস করার ছবি ,দোয়া ,সহবাস নিষিদ্ধ সময় ও কিছু নিয়ম কানুন!

স্বামী স্ত্রীর সহবাস করার ছবি

সহবাস করার ছবি ও দোয়া সম্পর্কিত এই পোষ্টটি মূলত ইসলামিক বিবেচনার আলোকে সাজানো হয়েছে। মহান আল্লাহ্‌তায়ালা প্রত্যেক পুরুষের জন্য স্ত্রী হিসেবে একজন নারীকে মনোনিত করে রেখেছেন। এই স্ত্রীর সাথে আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুযায়ী সহবাস করলে আমরা সহজেই তৃপ্তি লাভ করতে পারি। বেঁচে যেতে পারি এইডস এর মত নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে।


 ইসলামিক স্বামী স্ত্রীর সহবাস করার ছবি

মহান আল্লাহ্‌তায়ালা বলেন, হে পুরুষ সম্প্রদায় আমি তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীকে হালাল করে দিয়েছি। যাতে করে তোমরা শয়তানের ধোঁকায় পরে বিপথগামী না হও।
আজ আমরা জেনে নিব স্বামী স্ত্রীর সহবাস করার ছবি , দোয়া , কখন সহবাস করা নিষিদ্ধ ও সহবাসের কিছু নিয়ম :
সহবাস করার দোয়া :
‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়ত্বানা ওয়া জান্নিবিশ শায়ত্বানা মা রাযাক্বতানা।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার নামে আরম্ভ করছি, তুমি আমাদের নিকট হতে শয়তানকে দূরে রাখ। আমাদের এ মিলনের ফলে যে সন্তান দান করবে, তা হতেও শয়তানকে দূরে রাখ।’

নতুন বিবাহিত দম্পতির সহবাস করার ছবি

যেসব অবস্থায় সহবাস নিষিদ্ধ :
১) রোগী ব্যক্তি সহবাস করিলে তার রোগ আরো বেড়ে যায় এবং শরীরের ক্ষতি হবে
২) শরীরে জ্বর ও বেশি গরমে স্ত্রী সহবাস পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
৩) বৃদ্ধা ও বারবনিতার সঙ্গে সহবাস করলে আয়ু কমে যায়।
৪) হায়েজের অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী দুই জনেই রোগ হতে পারে।
৫) নিকৃষ্ট স্ত্রী সাথে করলে নিকৃষ্ট সন্তান জম্ম লাভ করে।
৬) ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস করলে কঠিন রোগ হবে।
৭) অন্ধকার ঘরে ক্ষুদ্র বা নোংড়া জায়গায় স্ত্রী সহবাস করলে চিরতরে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়।
৮) ভীষণ ক্ষুধার সময় স্ত্রী সহবাস করিলে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।

স্বামী স্ত্রী সহবাস করার কিছু নিয়ম কানুন :
১) রাত্রি দ্বি-প্রহরের আগে সহবাস না করা।
২) ফলবান গাছের নিচে সহবাস না করা।
৩) সহবাসের প্রথমে দোয়া পড়া এবং বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা।
৪) সহবাস করার সময় নিজের স্ত্রীর রূপ দর্শন শরীর স্পর্শন ও সহবাসের সুফলের প্রতি মনো নিবেশ করা ছাড়া অন্য কোনো সুন্দরী স্ত্রী লোকের বা অন্য সুন্দরী বালিকার রুপের কল্পনা না করা।
৫) রবিবারে এবং বুধবারের রাত্রে সহবাস না করা।
৬) চন্দ্র মাসের প্রথম এবং পনের তারিখ রাতে সহবাস না করা।

স্ত্রী সহবাস করার ছবি

৭) স্ত্রীর জরায়ু দিকে চেয়ে সহবাস না করা, ইহাতে চোখের জ্যোতি নষ্ট হয়ে যায়।
৮) বিদেশ যাওয়ার আগের রাতে স্ত্রী সহবাস না করা।
৯) সহবাসের সময় বেশি কথা না বলা।
১০) নাপাক শরীরে সহবাস না করা।
১১) উলঙ্গ হয়ে কাপড় ছাড়া অবস্থায় সহবাস না করা।
১২) জোহরের নামাজের পরে সহবাস না করা।
১৩) স্বপ্নদোষের পর গোসল না করে স্ত্রী সহবাস না করা।
১৪) পূর্ব-পশ্চিম দিকে শুয়ে সহবাস না করা।


সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌তালার দেওয়া হুকুম মেনে সবাইকে সহবাস করার তৌফিক দান করুন। (আমীন)